জোনাকি বাগান
বাদাম ভাঙতে গিয়ে মনে হল, বিকেল ভেঙেছি। না হলে তো ঝুপ করে বনপথে সন্ধ্যে হতো না
পাখিরা ফিরছে ঘরে, আমিও ফিরতে চাই
শক্ত খোসার মধ্যে বাদামের লাল লাল পাতলা বাকলগুলো বাতাসে যা উড়িয়েছি- এখন সেসব বাঁশবনে উড়ছে হয়ে অজস্র জোনাকি
জোনাকির বনে একা বহুদূর হেঁটে যাই
সড়ক
বাঘের শরীর থেকে ডোরাকাটা দাগগুলো ঝরে গিয়ে সাপ হয়ে গেছে। একটি সবুজ পাখি উড়ে এসে বসেছে জারুলগাছে, তাকে আর তীরন্দাজ খুঁজেই পাচ্ছে না। সে কি তবে পাতা হয়ে গেলো!
শনিবার, বুধবার দুইদিন দুপুরবেলা সাইকেলে ব্যাগ... বাবা হাটের দিকে যেতন। বাড়ির সামনে বুড়ো আমগাছ তলায় দাঁড়িয়ে তাকিয়ে থাকতাম তার যাবার পথের দিকে
মাটির সড়কে অল্পধুলো উড়িয়ে ক্রমশ ছোট হয়ে যাচ্ছেন বাবা। তারপর রায়গ্রাম মোড়ে বাঁক নিয়ে উধাও হয়ে যেতেন। ধুলো ওড়া একটি মাটির সড়ক হয়ে যেতেন
শার্লকহোমস ও দুধের বাটি
বাটি ভর্তি দুধ কেউ খেয়ে গেছে। বউ চেঁচিয়ে উঠলো- দরজা জানালা তো বন্ধ-ই ছিল
আমি শার্লক হোমস চারপাশ দেখেশুনে বুঝতে চেষ্টা করছি
আমার দিকে তাকিয়ে মিটিমিটি হাসছে শো-কেসে মাটির বেড়াল
ভালো লাগল। বিশেষত প্রথমটা।
ReplyDeleteতোমার কবিতা ছোট্ট ছোট্ট হলুদ রুমাল
ReplyDeleteট্রাফিকের ফাঁকে ফাঁকে
ভালো লাগলো খুবই
ReplyDeleteপ্রথম কবিতাটা অনবদ্য। দ্বিতীয় কবিতাটা ব
ReplyDelete